বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ০২:৫৮ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
বাউফলে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দায়ের

বাউফলে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দায়ের

বাউফল প্রতিনিধি ॥ পটুয়াখালীর বাউফলে প্রতিপক্ষ এক অধ্যক্ষ ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ফাঁসাতে মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার বেলা ১১ টায় বাউফল প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের কাছে লিখিতভাবে ওই অভিযোগ করেন মিথ্যা মামলার প্রধান আসামী কেশবপুর ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ ও কেশবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সালেহ উদ্দিন পিকু। তিনি বলেন, অধিপত্য বিস্তারের জন্য গত ২রা আগষ্ট সন্ধ্যায় কেশপুর বাজারে নবী আলীর দোকানের সামনে তাঁর আপন ছোট ভাই কেশবপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি রকিব উদ্দিন রুমন ও চাচাতো ভাই যুবলীগ কর্মী ইশাদ তালুকদারকে কুপিয়ে হত্যা করে কেশবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন লাভলুর নেতা-কর্মীরা। এ ঘটনায় চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন লাভলুকে প্রধান আসামী করে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলার চার নম্বর আসামী হলো মোঃ রাসেল হাওলাদার। ওই জোড়া হত্যা মামলা ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার জন্য পটুয়াখালী আদালতে জোড়া হত্যা মামলার বাদী আমার ভাই মফিজ উদ্দিন মিন্টু, আমাকে ও আমার আরেক ভাই বর্তমান ইউপি সদস্য জিয়াউদ্দিন সুজনসহ দশজনের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা চাঁদাবাজি, হামলা-ভাঙচুর, লুটপাট মামলা করেন হত্যা মামলার চার নম্বর আসামী মো. রাসেল হাওলাদারের ২য় স্ত্রী মোসা. রুমা খাতুন। মামলা নং ২৭৭/২০২০।
মামলায় বলা হয়, গত ৮ আগষ্ট সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কেশবপুর বাজারে মামলার বাদী মোসা. রুমা খাতুনের স্বামী রাসেল হাওলাদারের জাহিদ ভ্যারাইটিজ স্টোর্স নামের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ সালেহ উদ্দিন পিকুর নেতৃত্বে হামলা ভাঙচুর করা হয়। লুটপাট করে নেওয়া হয় নগদ ১লাখ ২০হাজার টাকা ও প্রায় ২লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের মালামাল। ভাংচুর করা হয় ৭০হাজার টাকা মূল্যের জিনিসপত্র। সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে মামলার বিবরণীতে উল্লেখিত অভিযোগ সমূহের কোন সত্যতা পাওয়া যায়নি। চোখে পড়েনি দোকান ভাংচুর ও লুটপাটের কোন আলামত। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অক্ষত রয়েছে। বাজারের হোটেল ব্যবসায়ী মো. নবী আলী জানান, রুমন ও ইশাদকে আমাদের সামনে হত্যা করে রাসেল রফিকসহ অনেকে। হত্যার পর রাসেল তাঁর দোকান তালাবদ্ধ করে পালিয়ে যায়। তাঁর দোকান যেমন ছিল তেমনই আছে। কোন ভাংচুর বা লুটপাটের ঘটনা ঘটেনি। একই কথা জানান বাজারের পান ব্যবসায়ী মো. এমদাদ, ঔষধ বিক্রেতা জুয়েল তালুকদার, মুদি ব্যবসায়ী মো. কামালসহ স্থানীয় আরো অনেকে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com